মোবাইল ব্যাংকিং কি?
বাকি টাকার দিন শেষ নগদে বাংলাদেশ, স্লোগানটি অনেক সুন্দর। কেননা ব্যাংকিং চ্যানেল অথবা হুন্ডির মাধ্যমে দেশের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে টাকা প্রেরন করা অনেক সময়ই কষ্টসাধ্য ও ভোগান্তির ব্যাপার হয়ে দাঁড়াতো। বর্তমানে এক স্থান থেকে অন্যস্থানে মোবাইল ব্যবহার করে সহজে অর্থ লেনদেনের একটি পদ্ধতি হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা। অর্থাৎ এখন আপনি ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে আপনার প্রয়োজনীয় পরিমাণ টাকা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে প্রেরণ করতে পারবেন মিনিটেই।মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট কি?
এজেন্ট মানে হচ্ছে মধ্যস্থতাকারী। মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম জানার পূর্বে আপনাকে এজেন্ট কি তা জানতে হবে। এক সময়ের জনপ্রিয় আর্থিক লেনদেন সেবা চ্যানেল ব্যাংক গুলির এজেন্ট হিসেবে কাজ করে ব্যাংকের শাখাগুলো। যেহেতু আর্থিক লেনদেন সেবা মোবাইল ব্যাংকিং খাতে ব্যাংকের মতো সেবা দেওয়া হচ্ছেনা, মোবাইল ব্যাংকিং সেবা মানুষের হাতের কাছে পৌঁছে দিতে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট থাকেন। প্রতিটি মহল্লায় এবং এলাকায় আপনি মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট দেখতে পাবেন। মোবাইল ব্যাংকিং পার্সোনাল একাউন্ট ব্যবহারকারীরা মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টদের কাছ থেকে নিজেদের টাকা লোড এবং ক্যাশ আউট বা নিজ টাকা উত্তোলন করার সেবাগুলো নিয়ে থাকে।মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম
মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম হচ্ছে আপনারকে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা গুলোর এজেন্ট চালু করতে হবে। এজন্য আপনার কাছে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকা জরুরি। বর্তমানের সেরা মোবাইলে আর্থিক লেনদেন সেবাপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গুলি আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে। তবে আপনার এলাকায় কোন মোবাইল ব্যাংকিং সেবার টির বেশি গ্রাহক রয়েছে এই সম্পর্কে আপনাকে অবগত থাকতে হবে। বাংলাদেশের তিনটি জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সেবা হচ্ছে বিকাশ, নগদ, রকেট। মূলত এই তিনটি মোবাইল ব্যাংকিং সেবা একসাথে নিয়ে আপনি ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন।কিভাবে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট নিবেন?
ইতিমধ্যেই আপনাকে বলেছি মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম এর অন্যতম শর্ত হচ্ছে আপনার কাছে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকতে হবে। সেটা যে কোন ব্যবসা হতে পারে। যদি আপনি বাংলাদেশ কোন ব্যবসা করে থাকেন অবশ্যই আপনার কাছে ট্রেড লাইসেন্স থাকবে। যদি আপনার কাছে ট্রেড লাইসেন্স না থাকে তবে আপনি কখনই মোবাইল ব্যাংকিং সেবার এজেন্ট গ্রহণ করতে পারবেন না বা আপনাকে এজেন্ট দেয়া হবে না। তাই আপনাকে প্রথমে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ট্রেড লাইসেন্স তৈরি করতে হবে। ট্রেড লাইসেন্স তৈরি করার পর আপনাকে আপনার টিন সার্টিফিকেট তৈরি করতে হবে। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে সকল মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট নেওয়ার জন্য টিন সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হয় না। আরও পড়ুনঃইউটিউব থেকে কত আয় করা যায়?
মন মানসিকতা ভালো রাখার উপায় কি?
মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট হতে কি কি কাগজপত্র লাগে?
বর্তমানে বাংলাদেশের তিনটি জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সেবা বিকাশ নগদ রকেট সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে একই ধরনের কাগজের প্রয়োজন পড়ে। মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম পোস্টে আপনাদের সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানাবো। তাই প্রতিটি মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট নেওয়ার জন্য ভিন্ন ভিন্ন করে বলার প্রয়োজন নেই কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হবে।- আপনার চলমান ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্স থাকতে হবে।
- আপনার কাছে টিন সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
- বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড থাকতে হবে।
- আপনার দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রয়োজন হবে।
- পূর্বে মোবাইল ব্যাংকিং পার্সোনাল একাউন্ট খোলা হয়নি এমন একটি সচল সিম থাকতে হবে।
- একটি সিমে একাধিক মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট চালানো যায় তাই আপনাকে ভিন্ন ভিন্ন সিম ব্যবহার করতে হবে না।
মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট নিতে হলে কি করতে হবে?
সম্পূর্ণ পোস্ট মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম পড়লে, অনেকেই এজেন্ট নিতে চাইবেন। এতক্ষণ আপনারা নিশ্চয় জেনেছেন আপনাকে এজেন্ট হতে হলে কি কি কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। আপনি যদি উপরে উল্লেখিত সকল কাগজপত্র গুলো তৈরি সম্পন্ন করে থাকেন তবে এখন আপনার কাজ হচ্ছে আপনার এলাকায় মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দেওয়া সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ সাথে যোগাযোগ করা। এলাকাভিত্তিক এজেন্ট পয়েন্ট গুলোতে মোবাইল ব্যাংকিং সেবার সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ নিয়মিত ভিজিট করেন, আপনি চলমান মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট সেবা দোকানগুলো থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। তবে আপনি ডিসট্রিবিউশন হাউসে যোগাযোগ করতে পারেন। তারা আরও ভালো করে আপনাকে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম বুজিয়ে দিবে। উল্লেখিত কাগজপত্রগুলো তাদেরকে জমা দেয়া হলে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আপনার মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট কি চালু হয়ে যাবে এবং আপনি এসএমএস এর মাধ্যমে তা জানতে পারবেন। এক্ষেত্রে মনে রাখবেন প্রতিটি মোবাইল ব্যাংকিং কোম্পানির এজেন্ট দেয়ার ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন নীতি অনুসরণ করে থাকে। কোম্পানির লোকেদের কাছে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম জানুন, তাই মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট পেতে সময়ের পার্থক্য রয়েছে। বিকাশ কর্তৃপক্ষ তার এজেন্ট প্রদান করতে অনেক সময় 30 দিন থেকে 45 দিন সময় নিতে পারে। তবে বিকাশ ব্যতীত অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট গুলো খুব কম সময়ের মধ্যেই চালু হয়ে যায়। আরও পড়ুনঃPerkinil কি কাজে ব্যবহার হয়?
হ্যাশট্যাগ কিভাবে কাউন্ট হয়?
মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট লাভ ও কমিশন কত?
প্রিয় পাঠক মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম পোস্টে আপনি অবশ্যই জানতে চাইবেন যে আপনি মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট হলে কত টাকা লাভ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার জানা অত্যন্ত জরুরী যে আপনার ব্যবসায়িক পুজি এবং আপনার ব্যবসার স্থানের উপর নির্ভর করে আপনি কত টাকা আয় করবেন। এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসা হচ্ছে মূলত আপনি যত বেশি টাকা লেনদেন করতে পারবেন আপনার লাভের পরিমাণ তত বেশি হবে। বর্তমানে বিভিন্ন এলাকা ভিত্তিক এজেন্ট পয়েন্ট গুলোতে তারা এক লক্ষ টাকার মতো ইনভেস্টমেন্ট করে প্রতিদিন 500 থেকে 700 টাকা আয় করতে পারে। তবে বাংলাদেশের অভিজাত এলাকা এবং মার্কেটপ্লেসগুলোতে এক লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করে বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা পরিচালনা করতে আপনাকে হিমশিম খেতে হবে। কেননা ঐ সকল এলাকাগুলোতে সেল এর পরিমাণ বেশি। তাই আপনাদের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যাশ এবং এজেন্টে সিমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যালেন্স রাখতে হবে। আপনার কাছে নগদ অর্থ এবং আপনার এজেন্টে পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যালেন্স এর সমন্বয় করে আপনাকে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে। কেননা আপনার কাছে উভয় প্রকার কাস্টমার আসবে। ধরুন কোনো একজন কাস্টোমার আপনার কাছ থেকে 20000 টাকা উত্তোলন করতে চাচ্ছি। পরক্ষনেই আপনি দেখতে পাবেন কোন একটি কাস্টমার আপনার কাছে আসছে সে 30000 টাকা সেন্ড করবে। বর্তমানে চলমান মোবাইল ব্যাংক সেবাসমূহের এজেন্টদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন দিয়ে থাকে। কোম্পানি গুলি মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টদের কমিশন হাজারে ৪.১০ পয়সা থেকে ৪.৭৫ পয়সা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এখন আপনার কাছে প্রশ্ন আসতে পারে যে ভাই আমি 10000 টাকা বিক্রি করলে কত টাকা কমিশন পাব। আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলব কোম্পানিভেদে ১০০০০ টাকা বিক্রি করে আপনি সর্বনিম্ন ৪১ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৪৭ টাকা পর্যন্ত কমিশন পাবেন। তবে মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় সবচেয়ে কমিশন পাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো বিষয় হচ্ছে আপনি টাকা ক্যাশ ইন এবং ক্যাশ আউট এর ক্ষেত্রে একই পরিমাণ কমিশন পেয়ে থাকেন। অর্থাৎ আপনার মোবাইলে টাকা প্রবেশ করলো আপনি যে কমিশন পাবেন এবং আপনার মোবাইল থেকে টাকা বাহির হলে আপনি একই পরিমান কমিশন পাবেন। একজন মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট যদি ক্যাশ আউট ও ক্যাশ ইন উভয় মিলে এক দিনে এক লক্ষ টাকা যদি সেল করতে পারে তবে সর্বনিন্ম ৪১০ টাকা কমিশন পাবে। অর্থাৎ আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সেল যত বেশি হবে আপনার কমিশন পাওয়ার সম্ভবনা তত বেশি থাকে। এ ক্ষেত্রে লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে যে বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় একজন মোবাইল এজেন্ট ব্যাংকিং এজেন্ট দিনে 4 থেকে 5 লক্ষ টাকা সেল করছে। দিনে 4 থেকে 5 লক্ষ টাকা সেল করলে প্রতিমাসে আয় হবে ৬০ হাজার টাকা আয় হবে। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট খুলে আপনি ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারেন। তাই আপনার যদি ইচ্ছা থাকে এজেন্ট দোকান খোলার তবে আপনি এই পোস্ট মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম পুনরায় পড়ুন। আরও পড়ুনঃরাজনীতি কিভাবে করতে হয়? রাজনীতিক হতে হলে করনীয় জানুন
অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় কি?
এজেন্ট ব্যবসা করতে স্থান নির্ধারণের গুরুত্ব?
মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম জানার পাশাপাশি জানতে হবে, এই ব্যবসার ক্ষেত্রে স্থান নির্ধারণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। শুধু মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসায়ী নয় আপনার ব্যবসার ধরন অনুসারে আপনাকে নির্বাচন করতে হবে সঠিক স্থানটি। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মোবাইল ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে আপনি যে যে স্থানগুলো নির্ধারণ করতে পারেন সেগুলো হচ্ছে-- গ্রাম গঞ্জের বাজার
- বিভিন্ন শপিং মলের সামনে এবং মার্কেটপ্লেসগুলোতে
- গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠান সামনে
- জনসমাগমপূর্ণ এলাকায়, যেমন স্কুলের সামনে, পাইকারি মার্কেট গুলোতে ইত্যাদি।
এজেন্ট ব্যবসা করার ক্ষেত্রে সর্তকতা
মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম সহজ হলেও বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টদের সাথে বিভিন্ন ধরনের প্রতারণা হচ্ছে। তাই আপনাকে সতর্কতার সহিত ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে। যে কোন লেনদেন করার পূর্বে আপনাকে নাম্বার সঠিকভাবে খাতায় লিপিবদ্ধ করতে হবে গ্রাহক কে নাম্বার দেখিয়ে তা সঠিক তা নিশ্চিত করতে হবে। এবং লেনদেনের পূর্বে অবশ্যই গ্রাহকদের কাছ থেকে অর্থ বুঝে নিতে হবে। যদি গ্রাহক ক্যাশ আউট করে তবে নিজ মোবাইল ব্যালেন্স চেক করে অবশ্যই আপনাকে গ্রাহকের টাকা প্রদান করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি মোবাইল ব্যাংকিং সেবাগুলোর অ্যাপস ব্যবহার করতে পারেন এবং অ্যাপসে প্রদত্ত সর্বশেষ লেনদেনগুলো যাচাই ও আপনার অর্থের পরিমাণ মিলিয়ে আপনি নির্ভুলভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন। তবে দুষ্কৃতিকারীরা কখনোই আপনার পিছু ছাড়বে না আপনাকে সচেতন থাকতে হবে। বিভিন্ন ঘটনাগুলোর থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে বলতে পারি আপনি কখনোই কাজ দ্রুত করার চেষ্টা করবেন না সবসময় স্ট্রেট ফরোয়ার্ড থাকবেন এবং অর্থ বুঝে না পেলে কখনোই লেনদেন করবেন না, অপেক্ষা করুন। এছাড়াও যেহেতু আপনার কাছে নগদ অর্থ থাকে দুষ্কৃতিকারীরা আপনার কিছু করতে পারে তাই চলাফেরায়ও আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। আমি আশা রাখি যারা মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম পোস্ট পড়েছেন তারা প্রজজনিয় সকল তথ্য জানতে পেরেছেন। আরও পড়ুনঃবিকাশ অ্যাপ খোলার নিয়ম কি?
জমি না কিনে কিভাবে বাড়ি বানাবো?
মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম কি?
বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম হচ্ছে আপনার কাছে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকতে হবে এবং এই সেই প্রতিষ্ঠাতাদের হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্স থাকতে হবে।
মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট নেয়ার নিয়ম?
মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট নেয়ার জন্য আপনাকে উল্লেখিত কাগজপত্র সহকারে নির্দিষ্ট প্রতিনিধির কাছে অথবা ডিস্ট্রিবিউশন হাউজে জমা দিতে হবে।
উপসংহার,
আশা করি মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। বর্তমান আপনি যদি একজন শিক্ষিত বেকার যুবক হন তবে মাত্র 1 লক্ষ টাকা আপনি আপনার এলাকায় মোবাইল এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসা শুরু করতে পারেন। মোবাইল ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি আপনি ফ্লেক্সিলোড ও মোবাইল এসেসারিজ ব্যবসা করে নিজেকে খুব দ্রুতই স্বাবলম্বী করতে পারবেন। ইন্টারনেট থেকে সঠিক তথ্য নিয়মিত পেতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট এবং প্রয়োজনে আমাদের ফেসবুক পেজে আমাদের সাথে কানেক্ট থাকুন। মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা করার নিয়ম সম্পর্কে আরও জানার থাকলে কমেন্ট করে জানান। আরও পড়ুনঃGoogle Meet কি? গুগল মিট ডাউনলোড ও ব্যাবহার করার নিয়ম
কোন দেশ বাংলা ভাষাকে তাদের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে
Business Meaning In Bengali | ব্যবসা অর্থ ও মানে কি?
কদর নামাজ কিভাবে পড়তে হয়? লাইলাতুল কদর নামাজের নিয়ম
Top 10 Small Business Ideas In Bangladesh | নতুন ব্যবসা আইডিয়া